বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একই সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছে আরও এক হাজার ৬৯৯ জনের মধ্যে। এ নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা এখন ৪ লাখ ২৩ হাজার ৬২০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ৬৪৮ জন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ৪১ হাজার ৪১৬ জন।
সোমবার দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছিলো ২৫ জনের। শনাক্ত হয়েছিলেন এক হাজার ৬৮৩ জন।
গত রোববার মহামারি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছিলো ১৮ জনের। শনাক্ত হয়েছিলেন এক হাজার ৪৭৪ জন।
মঙ্গলবারের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনা শনাক্তে গত ২৪ ঘণ্টায় ১১৫টি পরীক্ষাগারে ১৩ হাজার ৬১৬টি নমুনা সংগ্রহ ও ১৩ হাজার ৫২০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়াল ২৪ লাখ ৭০ হাজার ১৬৪টি।
একই সময়ে নমুনা পরীক্ষার তুলনায় রোগী শনাক্তের হার ১২ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষার তুলনায় রোগী শনাক্তের হার ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ। রোগী শনাক্তের তুলনায় সুস্থতার হার ৮০ দশমিক ৫৯ এবং মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত ১৬ জনের মধ্যে চল্লিশোর্ধ্ব দু'জন, পঞ্চাশোর্ধ্ব দু'জন এবং ষাটোর্ধ্ব ১২ জন রয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত ১৬ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১০ জন, চট্টগ্রামে ৩ জন, রাজশাহীতে একজন, খুলনায় একজন ও বরিশালে বিভাগে একজন রয়েছেন।
গত ০৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের খবর পাওয়া যায়। আর ১৮ মার্চ এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় আইইডিসিআর।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে গত ২৬ মার্চ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির মধ্যে জরুরি সেবা ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
৩১ জুন থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে অফিস চালু করা হয়। একই ভাবে শুরু হয় গণপরিবহন চলাচল। কিন্তু মাদ্রাসা বাদে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখনো বন্ধ রয়েছে।