তিনি বলেন, 'নতুন করে যে ৪৩ জন মারা গেছেন তাদের মধ্যে পুরুষ ২৯ জন ও নারী ১৪ জন। শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুহার এক দশমিক ২৬ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুবরণকারী ৪৩ জনের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২১-৩০ বছর বয়সী দুজন, ৩১-৪০ বছর বয়সী একজন, ৪১-৫০ বছর বয়সী ৭ জন, ৫১-৬০ বছর বয়সী ১৩ জন, ৬১-৭০ বছর বয়সী ১২ জন এবং ৭১ থেকে ৮০ বছরের ৭ জন, ৮১ থেকে ৯০ বছরের একজন রয়েছেন।
ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, 'এর মধ্যে ২১ জন ঢাকা বিভাগের, ১০ জন চট্টগ্রাম বিভাগের, খুলনা বিভাগের ৩ জন, রাজশাহী বিভাগে দু'জন, সিলেট বিভাগে ৩ জন, রংপুরে বিভাগে একজন, বরিশাল বিভাগে দু'জন ও ময়মনসিংহ বিভাগে একজন রয়েছেন। হাসপাতালে ৩০ জন, বাড়িতে ১২ জন এবং বাসায় একজনের মৃত্যু হয়েছে।
তিনি বলেন, 'গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে নেয়া হয়েছে আরও ৭১৭ জনকে এবং এ পর্যন্ত মোট আইসোলেশনে নেয়া হয়েছে ২৪ হাজার ৮১০ জনকে। গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ৪৬১ জন এবং এ পর্যন্ত ছাড় পেয়েছেন ১০ হাজার ২২৭ জন।'
ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, 'বর্তমানে আইসোলেশনে রয়েছেন ১৪ হাজার ৫২৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় হোম ও প্রাতিষ্ঠানিক মিলিয়ে কোয়ারেন্টাইনে নেয়া হয়েছে ৩ হাজার ৯০ জনকে। এ পর্যন্ত কোয়ারেন্টাইনে নেয়া হয়েছে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ২৭১ জনকে।'
তিনি বলেন, 'গত ২৪ ঘণ্টায় কোয়ারেন্টাইন থেকে ছাড় পেয়েছেন দুই হাজার ৪০৫ জন। এ পর্যন্ত কোয়ারেন্টাইন থেকে মোট ছাড় পেয়েছেন দুই লাখ ৯৩ হাজার ৬৭৩ জন। বর্তমানে হোম ও প্রাতিষ্ঠানিক মিলিয়ে কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন ৬৪ হাজার ৫৯৮ জন।
-এমএ