বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একই সময়ে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন এক হাজার ২৭২ জন। এ নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা এখন সাত লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ১১৫ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন সাত লাখ ২৪ হাজার ২০৯ জন।
সারাদেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪৬৬টি ল্যাবে নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা হয়েছে। এর মধ্যে আরটি-পিসিআর ল্যাব ১২৮টি, জিন এক্সপার্ট ৩৭টি, র্যাপিড অ্যান্টিজেন ৩০১টি। এসব ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ হয়েছে ১৭ হাজার ৬৭৫টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৬ হাজার ৮৫৫টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৫৭ লাখ ৩৪ হাজার ৯১৮টি।
গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার সাত দশমিক ৫৫ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯২ দশমিক ৫৯ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫৬ শতাংশ।
একই সময়ে মৃত ৩০ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে রয়েছেন ১৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে আট জন। সিলেট, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগে দু'জন করে ছয় জন। এছাড়া রংপুর বিভাগে এক জন রয়েছেন। এদের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন ১৮ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ১০ জন। আর বাড়িতে মারা গেছেন দু'জন।
মৃতদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৬০ বছরে ঊর্ধ্বে ১৬ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে সাত জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ছয় জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে এক জন রয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ৩৯৪ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ৫১১ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন এক লাখ ২৮ হাজার ৬৬৩ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র নিয়েছেন এক লাখ ১১ হাজার ১৫৩ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১৭ হাজার ৫১০ জন।
গত বছরের ০৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের খবর পাওয়া যায়। আর ১৮ মার্চ এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় আইইডিসিআর।