সারাদেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪২০টি ল্যাবে নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা হয়েছে। এর মধ্যে আরটি-পিসিআর ল্যাব ১২৪টি, জিন এক্সপার্ট ৩৪টি,র্যাপিড অ্যান্টিজেন ২৬২টি। এসব ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ হয়েছে ১৪ হাজার ৪২টি। আগের নমুনাসহ মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৪ হাজার ১৫৮টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৫৪ লাখ ৯৮ হাজার ৯৭৯টি।
একই সময়ে নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার নয় দশমিক ৬০ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৮৬ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯০ দশমিক ২১ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫২ শতাংশ।
২৪ ঘণ্টায় মৃত ৬৯ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৩৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৪ জন, বরিশাল বিভাগে সাত জন, খুলনা বিভাগে পাঁচ জন, রংপুর বিভাগে দু'জন, রাজশাহী, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগে এক জন করে তিন রয়েছেন। এদের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন ৪৮ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ১৯ জন, বাড়িতে দু'জন।
মৃতদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৬০ বছরে ঊর্ধ্বে রয়েছেন ৪৪ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ১১ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে সাত জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে তিন জন, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে দু'জন, ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে এক জন ও শূন্য থেকে ১০ বছরের নিচে এক জন রয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ২৪৮ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ৩২৩ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন এক লাখ ২৩ হাজার ৫৩১ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র নিয়েছেন এক লাখ চার হাজার ১২ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১৯ হাজার ৫১৯ জন।