সারাদেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৩৫০টি ল্যাবে নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা হয়েছে। এর মধ্যে আরটি-পিসিআর ল্যাব ১২২টি, জিন এক্সপার্ট ৩৪টি, র্যাপিড অ্যান্টিজেন ১৯৪টি। এসব ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ হয়েছে ২৫ হাজার ৮৬৪টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২৫ হাজার ৭৮৬টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৫৩ লাখ ৭১ হাজার ২৮৭টি।
গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ১২ দশমিক ৮২ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৮ দশমিক ৩৯ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৯ শতাংশ।
একই সময়ে মৃত ৯৭ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৬৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১২ জন, খুলনা ও সিলেট বিভাগে ছয় জন করে ১২ জন, রাজশাহী বিভাগে চার জন, বরিশাল বিভাগে তিন জন, রংপুর বিভাগে দু'জন ও ময়মনসিংহ বিভাগে একজন রয়েছেন। এদের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন ৪৯ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ৪৪ জন, বাড়িতে তিন জন, হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে একজনকে।
মৃতদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৬০ বছরে ঊর্ধ্বে ৫৯ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ২১ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ১০ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে চার জন, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে দু'জন, ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে একজন রয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ৫৯৭ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ৫২৭ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন এক লাখ ২০ হাজার ৭৯৩ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র নিয়েছেন এক লাখ এক হাজার ২৮৫ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১৯ হাজার ৫০৮ জন।