নরসিংদী
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকের নজরুল মজিদ মাহমুদ স্বপন বিপুল ভোটের ব্যবধানে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনের ছোট ভাই ও নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
ভোট গণনা শেষে বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে মনোহরদী উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে ফলাফল ঘোষণা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হাছিবা খান।
মনোহরদী উপজেলা পরিষদে আনারস প্রতীকে নজরুল মজিদ মাহমুদ স্বপন পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৮১৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীক নিয়ে মো. ফজলুল হক পেয়েছেন ১০ হাজার ৯১১ ভোট। হাবিবুর রহমান রঙ্গু টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৪৬৯ ভোট, মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে প্রিয়াশীষ কুমার রায় ভোট পেয়েছেন চার হাজার ৫৮৮ ভোট, হেলিকপ্টার প্রতীক নিয়ে মো. মাসুদুর রহমান ভোট দুই হাজার ৯৪৬ পেয়েছেন।
এই উপজেলায় বেসরকারি ভাবে ভাইস চেয়ারম্যান পদে মাইক প্রতীক নিয়ে মো. তৌহিদ সরকার ১৪ হাজার ১৬৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আব্দুল কাদির মৃধা বই প্রতীকে পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৭৫ ভোট, উড়োজাহাজ প্রতীক নিয়ে ১১ হাজার ৩৪৩ ভোট পেয়েছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন, মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম তালা প্রতীকে ছয় হাজার ২০০ ভোট, মো. মাহমুদুল হাসান টিয়া পাখি প্রতীকে পাঁচ হাজার ৪৬৭ ভোট, দেলোয়ার হোসেন পাবেল টিউবওয়েল প্রতীকে চার হাজার ৭৩৪ ভোট, সৈয়দ মাহমুদ জাহান লিটু চশমা প্রতীকে তিন হাজার ৬১৭ পেয়ে পরাজিত হয়েছেন।
এছাড়া, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে হাঁস প্রতীক নিয়ে ২৪ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়ে শাহানাজ পারভীন নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আফরোজা সুলতানা রুবী প্রজাপতি প্রতীকে ১৫ হাজার ৮০৬ ভোট পেয়েছেন, বেদেনা আক্তার কলস প্রতীক নিয়ে আট হাজার ৯৭৭ ভোট, মরিয়ম বেগম ফুটবল প্রতীকে সাত হাজার ৫২৪ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন।
একটি পৌরসভা এবং ১২টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত মনোহরদী উপজেলা। এ উপজেলায় নারী-পুরুষ মিলিয়ে দুই লাখ ৮১ হাজার ৩০ ভোটার নিয়ে ১১০টি কেন্দ্রে ভোট প্রদান করেছেন ২৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ। এবং বেলাবতে নারী-পুরুষ মিলিয়ে এক লাখ ৬৮ হাজার ১৮৫ ভোটার নিয়ে ৬৩টি কেন্দ্রে ভোট প্রদান করেছেন ৪৩ দশমিক ০৮ শতাংশ।
মনোহরদী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে পাঁচ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাত জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে চার জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
গোপালগঞ্জ
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোক্তার হোসেন ও মুকসুদপুরে মো. কাবির মিয়া বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। মঙ্গলবার রাতে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. গোলাম কবীর তাদেরকে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করেন।
কাশিয়ানী উপজেলার ৭৫টি কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এসব কেন্দ্রের ফলাফলে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোক্তার হোসেন দোয়াত কলম প্রতিক নিয়ে ৩২ হাজার ৫৩৫ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুন্সি ফররুখ হোসাইন মিন্টু আনারস প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ২৮ হাজার ১১২ ভোট। কাজী নুরুল আমিন মোটরসাইকেল প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৫৫৭ ভোট।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে মো. জামিনুর রহমান উড়োজাহাজ প্রতিক নিয়ে ৩৬ হাজার ১৫১ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দীনবন্ধু মন্ডল তালা প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ২১ হাজার ২১২ ভোট। আবুল কালাম আজাদ টিউবওয়েল প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৯৭২ ভোট। সুলতান আহমেদ মোল্যা চশমা প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ৮ হাজার ১৬৯ ভোট।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জিনাত রেহানা খান প্রজাপতি প্রতিক নিয়ে ২৭ হাজার ১৯২ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সোহাগী রহমান মুক্তা পদ্ম ফুল প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৭৬১ ভোট। মোছা. শামচুন্নাহার হাঁস প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৩৯৯ ভোট। তুলি আক্তার ফুটবল প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ছয় হাজার ৩০৪ ভোট।
এদিকে, মুকসুদপুর উপজেলায় রয়েছে ৯৬টি কেন্দ্র। এসব কেন্দ্রের ফলাফলে মো. কাবির মিয়া ঘোড়া প্রতিক নিয়ে ৫৪ হাজার ৫৫৪ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এম এম মহিউদ্দিন আহম্মদ মোটরসাইকেল প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ৪২ হাজার ৮১১ ভোট। আবুল কাসেম রাজ দোয়াত কলম প্রতিক নিয়ে পান ২৮ হাজার ৫৪২ ভোট। মো. কাইমুজ্জামান রানা আনারস প্রতিক নিয়ে পান তিন হাজার ২১৫ ভোট।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে শাহারিয়ার কবির চশমা প্রতিক নিয়ে ৩৩ হাজার ৮৮৩ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম উড়োজাহাজ প্রতিক নিয়ে পান ৩২ হাজার ৭১৫ ভোট। সঞ্জিত সরকার টিউবওয়েল প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ৩১ হাজার ৭৪ ভোট। মো. দুলাল মুন্সী মাইক প্রতিক নিয়ে পেয়েছে ২৫ হাজার ৬১১ ভোট। দুলাল হোসেন তালা প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৩২ ভোট।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তানিয়া আক্তার হাঁস প্রতিক নিয়ে ৬২ হাজার ৪৫২ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নাজমা বেগম কলস প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৮৫৬ ভোট। রিনা বেগম ফুটবল প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ১৭ হাজার ৯৯৩ ভোট।
নোয়াখালী
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে নোয়াখালীর তিনটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে বেসরকারি ভাবে ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শারমিন আরা।
সেনবাগ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোরশেদ আলমের ছেলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাইফুল আলম দিপু আনারস প্রতীকে ৩২ হাজার ১৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সেনবাগ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র দোয়াত কলম প্রতীকের প্রার্থী মো. আবু জাফর টিপু পেয়েছেন ১৪ হাজার ৭৩৪ ভোট।
চাটখিল উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির দোয়াত কলম প্রতীকে ৬৫ হাজার ৬৬৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা জেড এম আজাদ খান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন পাঁচ হাজার ২৬৭ ভোট।
সোনাইমুড়ী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাবুল আনারস প্রতীকে ৭৭ হাজার ১৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মোমিনুল ইসলাম হেলিকপ্টার প্রতীকে পেয়েছেন এক হাজার ৭৮১ ভোট।
জয়পুরহাট
জয়পুরহাট সদর উপজেলায় হাসানুজ্জামান মিঠু ও পাঁচবিবি উপজেলায় সাবেকুন্নাহার শিখাকে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিপুল কুমার তাদের বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করেন।
জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায, সদর উপজেলায় মো. হাসানুজ্জামান মিঠু (মোটরসাইকেল) পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৪৭০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এ ই এম মাসুদ রেজা (আনারস) প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৯৮৫ ভোট।
সাধারণ ভাইস চেয়ারম্যান পদে অশোক কুমার ঠাকুর ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আসমা বিবি নির্বাচিত হয়েছেন। এ উপজেলায় ভোট প্রদানের হার ৩৫ দশমিক ৬০ শতাংশ।
পাঁচবিবি উপজেলায় পাঁচ পুরুষ প্রার্থীকে হারিয়ে সাবেকুন্নাহার শিখা (ঘোরা) প্রতীক নিয়ে ৩৮ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু বক্কর সিদ্দিক (আনারস) প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১১ হাজার ৭৪৭ ভোট।
সাধারণ ভাইস চেয়ারম্যান পদে একরাম হোসেন তালুকদার ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে রেবেকা সুলতানা নির্বাচিত হয়েছেন। এ উপজেলায় ভোট প্রদানের হার ৩৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
রাজশাহী
রাজশাহীর বাগমারায় ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ২য় ধাপে চেয়ারম্যান পদে মো: জাকিরুল ইসলাম সান্টু ৪৭ হাজার ৩২২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া কহিনুর বানু ৪২ হাজার ১২৩ ভোট পেয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এবং বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় শহিদুল ইসলাম শহিদ বেসরকারিভাবে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
চাঁদপুর
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব হেলাল উদ্দিন মিয়াজী। তিনি আনারস প্রতীকে ২৬ হাজার ৫৮৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী হাজী জসিম উদ্দিন পেয়েছেন ২৫ হাজার ৭০ ভোট এবং ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী আবু সুফিয়ান মজুমদার রানা পেয়েছেন ১ হাজার ৩০ ভোট।
অপরদিকে নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে রাবেয়া আক্তার নির্বাচিত হয়েছেন। এর আগেও তিনি এ পদে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ২৮ হাজার ৮৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী রুবি আক্তার পেয়েছেন ২৪ হাজার ১৯৯ ভোট। এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হয়েছেন কামরুজ্জামান সুমন।
পটুয়াখালী
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে টেলিফোন প্রতীকের প্রার্থী মো. ইকবাল হোসেন ১২ হাজার ১৪১ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোটর সাইকেল প্রতীকের প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. বশির উদ্দিন পেয়েছেন ১০ হাজার ৪৮৮ ভোট।
চেয়ারম্যান পদে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আব্দুল আজীজ দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন সাত হাজার ৪৪১ ভোট।
মঙ্গলবার রাতে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বেসরকারি ভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
এদিকে, ভাইস চেয়ারম্যান পদে চশমা প্রতীক নিয়ে মো. তমিজ উদ্দিন তমান ২১ হাজার ১৯৭ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বর্তমান উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মো. নাসির উদ্দিন টিউবওয়েল প্রতীকে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪০৮ ভোট। অপর প্রার্থী মোফাজ্জেল হক তালা প্রতীকে নয় হাজার ৭৯২ ভোট পেয়েছেন।
উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফুটবল প্রতীকে বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সামছুন্নাহার খান ডলি ৩৩ হাজার ৪৩ ভোট পেয়ে টানা চতুর্থবার নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মনিরা বেগম কলস প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ৮১২ ভোট।
সাইফুল ইসলাম বলেন, উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা এক লাখ ১৬ হাজার ৪৪ জন। তাদের মধ্যে ৪৭ হাজার ৪১৬ জন ভোটার ভোট দিয়েছেন যা উপজেলার মোট ভোটারের ৪০ দশমিক ৮৬ শতাংশ।