For English Version
সোমবার ৭ অক্টোবর ২০২৪
হোম

দিনাজপুরে সূর্যের দেখা মিলল দুপুরের পর, মৃদু শৈতপ্রবাহের সম্ভাবনা

Published : Friday, 23 December, 2022 at 6:41 PM Count : 107

দিনাজপুরে শীত জেঁকে বসতে শুরু করেছে। সূর্যের মুখ দেখা মিলছে দুপুরের পর। আর ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে আছে দিনাজপুর। মৃদু শৈতপ্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে এ জেলায়। যানবাহন চলাচল করছে হেডলাইট জ্বালিয়ে।

বৃহস্পতিবার রাত ৯টা থেকে ঘন কুয়াশা শুরু হয়ে শুক্রবার দুপুর ২টা পর্যন্ত এই ঘন কুয়াশা দেখা যায়। 

হীমালয়ের পাদদেশের এই জেলায় চলতি সপ্তাহে বৃষ্টিপাত না হলেও দুটি মৃদু শৈতপ্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে। তাপমাত্রা নেমে আসতে পারে ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। শুক্রবার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবহাওয়া সহকারী আসাদুজ্জামান জানান, জেলায় শীত বাড়ছে। বৃহস্পতিবার রাত ৯টা থেকে শুক্রবার দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে উত্তরের জেলা দিনাজপুর। বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১৪.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা কমে আজ রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এখন পর্যন্ত এটি চলতি মৌসুমে এই জেলার সর্ব নিম্ন তাপমাত্রা। শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত বাতাসের আদ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ।
তিনি  জানান, শুক্রবার দুপুরে সূর্য়ের মুখ দেখা মিললেও সূর্যের তাপ ছিল না। আকাশ চিল কুয়াশাচ্ছন্ন। তাপমাত্রা দ্রুত কমতে শুরু করেছে। চলতি সপ্তাহে এই জেলা উপরদিয়ে দুটি মৃদু শৈতপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। তাপমাত্রা নেমে আসতে পারে ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। দেখা দেবে ঘনকুয়াশা।

অন্যদিকে জেলায় মানুষকে সারাদিন শীতের কাপড় পরে চলাচল করতে দেখা যাচ্ছে। পুরাতন কাপড়ের বাজারে বেচাকেনা বেড়েছে। পুরাতন কাপড় ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সবাপতি নজরুল ইসলাম জানান, শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। শীতের কাপড় বেচাকেনা শুরু হয়েছে। 

এদিকে ঘন কুয়াশার কারণে সাধারন মানুষের পাশাপাশি প্রানি কুলও কাহিল হয়ে পড়েছে। হাঁস-মুরগী মানুষ দেরিতে ছেড়েছে। গরু ছাগলকে পরিয়ে রাখা হয়েছে চটের তৈরি ঝুল।

৭ দিনে ছোট বড় মিলে শতাধিক সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। বীরগঞ্জ, বিরামপুর, নবাবগঞ্জ বিরল, চিরিরবন্দর , খানসামা উপজেলায় সড়ক দুর্ঘটনায়  কমপক্ষে ১০ জনের প্রাণহানীর ঘটনা ঘটেছে।

ট্রেন বাস, ট্রাকসহ সব ধরণের যানবাহন দিনের বেলাতেও হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। ঘন কয়িাশার কারণে প্রতিদিনই ঘটছে কোন না কোন সড়ক দূর্ঘটনা। বাড়ছে প্রাণহানী।

এএইচ/এনএন

« PreviousNext »



সর্বশেষ সংবাদ
সর্বাধিক পঠিত
Editor : Iqbal Sobhan Chowdhury
Published by the Editor on behalf of the Observer Ltd. from Globe Printers, 24/A, New Eskaton Road, Ramna, Dhaka.
Editorial, News and Commercial Offices : Aziz Bhaban (2nd floor), 93, Motijheel C/A, Dhaka-1000. Phone : PABX- 0241053001-08; Online: 41053014; Advertisemnet: 41053012
E-mail: info$dailyobserverbd.com, mailobserverbd$gmail.com, news$dailyobserverbd.com, advertisement$dailyobserverbd.com,