প্রকৃতি উপভোগের এক অনন্য লীলাভূমি গুলিয়াখালী সৈকত |
![]() ব্যস্তজীবনের ক্লান্তি দূর করতে ঘুরে আসতে পারেন এ সৈকতে। বিশাল মাঠ আর কিছুদূর পর পর সারিহীন গাছের বাগান দেখতে পাবেন। এক পাশে সাগর আর অন্য পাশে কেওড়াবন এই সি বিচকে করেছে অতুলনীয়। কেওড়াবনের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া খালের চারপাশে কেওড়াগাছের শ্বাসমূল দেখা যায়। এখানে সবুজ ঘাসের বুকে শুয়ে সাগরের ঢেউয়ের গর্জন শোনা ও দেখা যায়। আর বাতাসের শীতলতা আপনাকে অন্য রকম প্রশান্তি দেবে। ভাটার সময় সি বিচকে অনেকটাই কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের মতোই মনে হয়। বিচের পাড়ে বসে ছবি তোলা যায় কিংবা সূর্যাস্ত দেখা যায়। কীভাবে যাবেন ঢাকা বা দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে চট্টগ্রাম যাওয়ার আগে সীতাকুণ্ড বাসস্টেশনে নামতে হবে। ঢাকা-চট্টগ্রাম যাতায়াতকারী আন্তঃনগরের বেশিরভাগই সীতাকুণ্ডতে থামে না। লোকাল ও মেইল থামে। চট্টলা এক্সপ্রেস সীতাকুণ্ড থামে। অথবা ফেনী/চট্টগ্রাম থেকে নেমে যে কোনো বাসে সীতাকুণ্ড নামতে পারেন। থাকা ও খাওয়া থাকা ও খাওয়ার জন্য চট্টগ্রামই ভালো হবে। এ ছাড়া সীতাকুণ্ডতে বেশ কিছু আবাসিক হোটেল পাবেন। খাওয়া-দাওয়া ইত্যাদি উভয় স্থানেই সহজলভ্য। পার্শ্ববর্তী দর্শনীয় স্পট চন্দ্রনাথ মন্দির/পাহাড়/ইকোপার্ক, মহাময়া ঝরনা, বাঁশবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত কাছাকাছিই। এগুলো দেখতে পারেন। এসআর |